বইমেলায় ইশতিয়াকের দুই বই
অমর একুশে বই মেলায় এসেছে কথা সাহিত্যিক, নাট্যকার, গীতিকার ও পরিচালক ইশতিয়াক আহমেদের নতুন উপন্যাস, 'সুটকেস'। পাশাপাশি 'মনা ভাইয়ের ঝামেলা সমগ্র' নামে আরও একটি বই প্রকাশিত হয়েছে তার।
দুটির বইয়েরই প্রচ্ছদ করেছেন ধ্রুব এষ এবং প্রকাশ করেছে অনিন্দ্য প্রকাশ। মেলার প্যাভিলিয়ন ৫-এ বই দুটি পাওয়া যাচ্ছে।
ইশতিয়াক আহমেদ বলেন, 'আমাদের জীবন সুটকেসের মতোই। জানা থাকেনা কী আছে এর ভেতরে। কতটা বিস্ময় আছে কিংবা কতটা অভাব বা প্রাচুর্য। একটা সুটকেস আর কিছু মানুষের জীবন মিলেমিশে একাকার এ উপন্যাসে।
তিনি আরও বলেন, সুটকেস উপন্যাসের ভেতরে প্রবেশ করলে তাদের জীবনের গল্প পাওয়া যাবে। যে গল্পগুলো নতুন নয়। আপনার, আমার অথবা আমাদের জানাশোনা কোনো পুরাতন গল্পই...।'
এফএ
মন্তব্য করুন
ঢাকা সাব এডিটরস কাউন্সিল সাহিত্য পুরস্কার পেলেন সোহেল অটল
প্রতি বছর লেখকদের সাহিত্য পুরস্কার প্রদানের ধারা চালু করেছে সাংবাদিকদের সংগঠন ঢাকা সাব এডিটরস কাউন্সিল। এ বছর গল্প-উপন্যাস ক্যাটাগরিতে সাহিত্য পুরস্কার পেয়েছেন সাংবাদিক ও লেখক সোহেল অটল। তার লেখা কণ্ঠশিল্পী আসিফ আকবরের জীবনীগ্রন্থ ‘আকবর ফিফটি নট আউট’ এর জন্য এই সাহিত্য পুরস্কার পেলেন।
রোববার (২৮ এপ্রিল) জাতীয় প্রেসক্লাবে সংগঠনের দ্বিবাষিক সম্মেলনে এই পুরস্কার ঘোষণা করা হয়। বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, ঢাকা সাব এডিটরস কাউন্সিলের সভাপতি মামুন ফরাজীসহ অন্যান্য সাংবাদিক সংগঠনের নেতাদের উপস্থিতিতে এ সাহিত্য পুরস্কার ঘোষণা করা হয়।
পুরস্কার গ্রহণ করে সাংবাদিক ও সাহিত্যিক সোহেল অটল বলেন, ‘পুরস্কার প্রাপ্তি আনন্দের। লেখকের জন্য প্রেরণাদায়ক। ঢাকা সাব এডিটরস কাউন্সিল এবং জুরি বোডের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।’
এ বছর শিশু সাহিত্য, অনুবাদ, গল্প-উপন্যাস ও কবিতা ক্যাটাগরিতে বিভিন্ন সাহিত্যিককে ঢাকা সাব এডিটরস কাউন্সিল সাহিত্য পুরস্কার দেয়া হয়। জুরি বোড প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন দেশের খ্যাতনামা ঔপন্যানিক সেলিনা হোসেন।
দাউদকান্দি সাহিত্য সংসদ আয়োজিত স্বরচিত কবিতা পাঠ
দাউদকান্দি সাহিত্য সংসদের আয়োজনে স্বরচিত কবিতা পাঠ ও সাহিত্য বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিকেলে দাউদকান্দি উপজেলার গৌরীপুরে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠনের আহ্বায়ক কবি আলী আশরাফ খানের সভাপতিত্বে এবং দাউদকান্দি সাহিত্য সংসদের প্রতিষ্ঠাতা ও সদস্য সচীব সাংবাদিক শরীফ প্রধানের সঞ্চালনায় কবিতা পাঠের আসরটি সম্পন্ন হয়।
প্রধান অতিথি হিসেবে কবিতা পাঠ করেন ছড়াকার খন্দকার আল মামুন। বিশেষ অতিথি হিসেবে ভয়েস আর্টিস্ট এসএম মিজান, গীতিকার ইউসুফ নাছির কবিতা পাঠ করেন। অন্যান্যের মধ্যে কবিতা পাঠ করেন, মোহাম্মদ শাহআলম সরকার, মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, মো: কামরুল হাসান, মোহাম্মাদ আবু জাফর, রোকশানা আক্তার ও মহিউদ্দিন।
স্বরচিত কবিতাগুলোর মধ্যে ছিলো, স্রস্টার দয়া ও মহিমার বর্ননা, তীব্রতাপদাহ, দাউদকান্দি আমার জন্ম ভূমি, আমি মুসলীম, কিশোর গেং, সমসাময়িক বিষয়, প্রেম ও প্রকৃতি নিয়ে। কবিতা পাঠ শেষে কামরুল হাসানের একক ও যৌথ লেখা ৩টি কবিতার বই কবি আলী আশরাফ খানকে উপহার দেন।
রবী ঠাকুরের ১৬৩তম জন্মজয়ন্তী আজ
আজ পঁচিশে বৈশাখ, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৩তম জন্মজয়ন্তী। ১৮৬১ সালের (বঙ্গাব্দ ১২৬৮) এই দিনে কলকাতার জোড়াসাঁকো ঠাকুর বাড়িতে জন্ম নিয়েছিলেন বিশ্বকবি।
যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালন করতে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচি।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১২৬৮ বঙ্গাব্দের ২৫ বৈশাখ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার জোড়াসাঁকো ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর। মা সারদা সুন্দরী দেবী। ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের ২২ শ্রাবণ (৭ আগস্ট ১৯৪১) কলকাতায় পৈত্রিক বাসভবনে মৃত্যুবরণ করেন তিনি।
রবীন্দ্রনাথ একাধারে ছিলেন কবি, উপন্যাসিক, নাট্যকার, সঙ্গীতজ্ঞ, প্রাবন্ধিক, দার্শনিক, ভাষাবিদ, চিত্রশিল্পী-গল্পকার। আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন। ১৮৭৪ সালে ‘তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা’য় তার প্রথম লেখা কবিতা ‘অভিলাষ’ প্রকাশিত হয়। অসাধারণ সৃষ্টিশীল লেখক ও সাহিত্যিক হিসেবে সমসাময়িক বিশ্বে তিনি খ্যাতি লাভ করেন। বিশ্বের বিভিন্ন ভাষায় তার সাহিত্যকর্ম অনূদিত ও পাঠ্য সূচিতে সংযোজিত হয়েছে। ১৯১৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
বিশ্বকবি ১৯০১ সালে পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রাহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন। এরপর কবিগুরু সেখানেই বসবাস করেন। ১৯০৫ সালে জড়িয়ে পড়েন বঙ্গভঙ্গবিরোধী আন্দোলনে। ১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য প্রতিষ্ঠা করেন ‘শ্রীনিকেতন’ নামে সংস্থা। ১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘বিশ্বভারতী’।
১৮৯১ সাল থেকে বাবার আদেশে কুষ্টিয়ার শিলাইদহে, পাবনা, নাটোরে ও উড়িষ্যায় জমিদারিগুলো তদারকি শুরু করেন। শিলাইদহে তিনি দীর্ঘদিন অতিবাহিত করেন। এখানে জমিদার বাড়িতে রচনা করেন অসংখ্য কবিতা ও গান। ১৯০১ সালে শিলাইদহ থেকে সপরিবারে কবি বোলপুরে শান্তিনিকেতনে চলে যান।
রবী ঠাকুরের জন্মজয়ন্তীতে পৃথক বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তার দেওয়া বাণীতে বলেন, ছিল রবীন্দ্রনাথের জীবনবোধের প্রধান পাথেয় ছিল মনুষ্যত্বের বিকাশ, মানবমুক্তি ও মানবপ্রেম। রবীন্দ্রনাথ সাহিত্য অঙ্গনের এক বিস্ময়কর প্রতিভা। তিনি একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, গীতিনাট্যকার ও প্রবন্ধকার। সাহিত্যের এমন কোনো শাখা নেই যেখানে তিনি বিচরণ করেননি।
রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, সাহিত্যের মাধ্যমে তিনি গেয়েছেন মানবতার জয়গান। শুধু সাহিত্য সাধনা নয়, পূর্ববঙ্গের জমিদারি পরিচালনার পাশাপাশি দরিদ্র প্রজাসাধারণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, অর্থনৈতিক মুক্তি ও মানবিক বিকাশের জন্য নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছিলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার দেওয়া বাণীতে বলেন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা সাহিত্যে এক বিস্ময়কর প্রতিভা। তিনি একাধারে কবি, কথাসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক, নাট্যকার, সংগীতজ্ঞ, চিত্রশিল্পী, শিক্ষাবিদ, দার্শনিক ও সমাজ সংস্কারক। তার হাতেই বাংলা কবিতা, গান, ছোট গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ, নাটক, গীতি নাট্য, নৃত্য নাট্য পূর্ণতা পেয়েছে। বাংলা সাহিত্য স্থান করে নিয়েছে বিশ্বসভায়। তিনিই প্রথম বাঙালি কবি, যিনি এশীয়দের মধ্যে প্রথম সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, রবীন্দ্রনাথ শান্তি ও মানবতার কবি। বিশ্বমানবতার সংকটে তিনি সবসময় গভীর উদ্বেগ বোধ করতেন। রবীন্দ্র দর্শনের প্রধান বিষয় অসাম্প্রদায়িক চেতনা, বিশ্বমানবতাবোধ ও মানুষে মানুষে মিলন। রবীন্দ্রনাথের শিক্ষাভাবনা বিজ্ঞানভিত্তিক, যা আধুনিক শিক্ষায় অগ্রগামী হতে আমাদের উদ্বুদ্ধ করে। বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে তার (রবীন্দ্রনাথের) রচনা আলোক শিখা হয়ে বাঙালিকে দেখিয়েছে মুক্তির পথ। বাঙালির সুখে-দুঃখে তার গান যেমন দিশা দিয়েছে, বাঙালির জাতীয় সংকটেও তার গান হয়ে উঠেছে একান্ত সহায়। ১৯৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধে রবীন্দ্রনাথের কবিতা ও গান হয়ে উঠেছিল মুক্তিকামী বাঙালির চেতনা সঞ্চারী বিজয় মন্ত্র।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে সরকারের পক্ষ থেকে জাতীয় পর্যায়ে বিস্তারিত কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। জাতীয় পর্যায়ের অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে বিশ্বকবির স্মৃতিবিজড়িত নওগাঁ জেলার আত্রাই উপজেলার পতিসরে, কুষ্টিয়ার শিলাইদহ কুঠিবাড়ী, সিরাজগঞ্জের শাহাজাদপুর এবং খুলনার দক্ষিণডিহি ও পিঠাভোগে স্থানীয় প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় যথাযোগ্য মর্যাদায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী উদযাপন করা হবে। এ উপলক্ষ্যে রবীন্দ্রমেলা, রবীন্দ্রবিষয়ক আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে।
বাংলাদেশ শিল্পকলা একডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে সকাল ১১টায় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। তিন দিনব্যাপী এ অনুষ্ঠান মালা উদ্বোধন করবেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। রবীন্দ্রজয়ন্তী উপলক্ষ্যে ছায়ানটের রবীন্দ্র-উৎসব ২৫ ও ২৬ বৈশাখ (৮ ও ৯ মে) ছায়ানট মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টায় অনুষ্ঠান শুরু হবে।
কবি জিয়া হকের ছড়া ‘আম্মু আমার’
আম্মু আমার জবাফুলের মতো
লজ্জাতে লাল চক্ষু অবনত
গন্ধ বিলায় যেন গোলাপ-রানি
আম্মু আমার ঠান্ডা কলের পানি।
আম্মু আমার নীল আকাশের দিল
আতরমাখা জোসনা কী স্বপ্নীল
হাসনাহেনার ডালে জোনাক পোকা
আম্মু আমার শিউলি থোকা থোকা।
সন্ধ্যা নদীর ইলিশ ধরা দিন
আম্মু আমার একের ভেতর তিন
কাঠগোলাপের মতোই সাদাসিধা
আম্মু আমার ছেলের সুখে ফিদা।
বউ কথা কও কোকিল পাখির সুর
আম্মু আমার ছন্দ সমুদ্দুর
ফসল ভরা মাঠের পরে মাঠ
আম্মু আমার শাহজাদি সম্রাট।
একজীবনে সুখের ডালি ভরা
আম্মু আমার গান কবিতা ছড়া
চোখ জুড়ানো পাগল করা ছবি
আম্মু আমার দীপ্ত আলোর রবি।
নোবেলজয়ী লেখক এলিস মুনরো আর নেই
সাহিত্যে নোবেলজয়ী কানাডিয়ান লেখক এলিস মুনরো মারা গেছেন।
সোমবার (১৩ মে) রাতে কানাডার অন্টারিওর পোর্ট হোপে নিজবাড়িতে তার মৃত্যু হয়। মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিল ৯২ বছর। মুনরোর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে তার পরিবার ও প্রকাশক। খবর বিবিসির।
১৯৩১ সালের ১০ জুলাই কানাডার অন্টারিও প্রদেশের উইংহ্যাম এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন মুনরো। তার বাবা ছিলেন খামার মালিক আর মা স্কুল শিক্ষক।
মুনরো একজন কানাডিয়ান ছোটগল্প লেখক ছিলেন। তিনি ২০১৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান। পুরস্কারের ঘোষণায় মুনরোকে ‘সমকালীন ছোটগল্পের মাস্টার’ অভিহিত করেছিল নোবেল কমিটি। কমিটির মন্তব্য, তিনি খুব সুন্দর করে গুছিয়ে গল্প বলতে পারেন। তার গল্পের বিষয়বস্তু সুস্পষ্ট ও বাস্তববাদী।
১৯৫০ সালে প্রথম প্রকাশিত হয় মুনরোর প্রথম গল্প ‘দ্য ডাইমেনশন অব আ শ্যাডো।’ তখন তিনি ওয়েস্টার্ন অন্টারিও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী। সেখানেই পরিচয় হয় জেমসের সঙ্গে। পরবর্তীতে ১৯৫১ সালে তারা বিয়ে করেন। সংসার করার পাশাপাশি লেখালেখি চালিয়ে গেছেন এলিস মুনরো। জেমসের সঙ্গে তার দুই দশকের সংসার ভেঙে যায় ১৯৭২ সালে। এর আগে তিন কন্যাসন্তানের মা হন তিনি। চার বছর পর আবার বিয়ে করেন জেরাল্ড ফ্রেমলিনকে। তখন থেকে গড়ে প্রায় চার বছরে তার একটি করে বই বেরিয়েছে। তার বেশির ভাগ গল্পে উঠে এসেছে কানাডার গ্রামাঞ্চলের পরিবেশ।
মুনরো গভর্নর জেনালের অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন তিনবার। ১৯৬৮ সালে প্রকাশিত ‘ড্যান্স অব দ্য হ্যাপি শেডস’, ১৯৭৮ সালে ‘হু ডু ইউ থিংক ইউ আর’ এবং ১৯৮৬ সালে দ্য প্রোগ্রেস অব লাভ বইয়ের জন্য। তিনি কানাডার সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কারও পেয়েছেন। আর সাহিত্যে নোবেলের পর সর্বোচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন ম্যান বুকার পুরস্কার পেয়েছেন ২০০৯ সালে। দ্য বেয়ার কাম ওভার দ্য মাউন্টেন বইয়ের জন্য তিনি বুকার পুরস্কার পান। তার এই বই অবলম্বনে পরিচালক সারাহ পলি তৈরি করেন সিনেমা ‘অ্যাওয়ে ফ্রম হার।’
মুনরোর প্রকাশিত অন্যান্য ছোটগল্পের সংকলনের মধ্যে আছে ‘লাইভস অব গার্লস অ্যান্ড উইম্যান’, ‘সামথিং আই হ্যাভ বিন মিনিং টু টেল ইউ’, ‘দ্য মুনস অব জুপিটার’, ‘ফ্রেন্ড অব মাই ইয়োথ’, ‘ওপেন সিক্রেটস’, ‘দ্য লাভ অব আ গুড উইম্যান’, ‘হেটশিপ ফ্রেন্সশিপ কোর্টশিপ লাভশিপ ম্যারিজ’, ‘রানঅ্যাওয়ে’, ‘টু মাচ হ্যাপিনেস’ এবং ‘ডিয়ার লাইফ।’